fbpx

বাঙালির শিল্প ও সংস্কৃতি পঞ্চম অধ্যায়: বাঙালির ক্রীড়া সংস্কৃতি

বাঙালির ক্রীড়া সংস্কৃতি হতে বড় প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া হল । বাংলা ভাষা ও শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির ইতিহাস হতে প্রথম পর্ব: বাঙালির শিল্প ও সংস্কৃতির পঞ্চম অধ্যায় বাঙালির ক্রীড়া সংস্কৃতি ।

অধ্যায় পঞ্চম
পর্বপ্রথম
বিষয় বাঙালির শিল্প ও সংস্কৃতি
পাঠ্য বইবাংলা ভাষা ও শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির ইতিহাস

Table of Contents

বাঙালির ক্রীড়াসংস্কৃতি


১. বাঙালির ক্রীড়া ঐতিহ্যে ফুটবলের সূত্রপাত কীভাবে হয়েছিল ?এই পর্বের ফুটবলের সাথে কোন বিখ্যাত ব্যক্তিত্বের নাম জড়িয়ে আছে ? বাংলার ফুটবলের কোন ঘটনা, কীভাবে ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে উজ্জীবিত করেছিল ?

প্রশ্নের মান ১+১+৩
উচ্চ মাধ্যমিক ২০১৫

বাংলা তথা ভারতবর্ষে ফুটবল খেলার প্রবর্তন হয় ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর দ্বারা। একদিন সকল বেলায় এক পুরনো কেল্লার মাঠে জাহাজ থেকে ফুটবল নিয়ে নামে বিলেতি নাবিকরা। তাদের খেলতে দেখে কেল্লার সৈন্যরাও এই খেলায় যোগ দেয়। শুরু হয় ফুটবল খেলা।

বাংলা তথা ভারতীয় ফুটবলের ইতিহাসে প্রথম পর্বে নগেন্দ্রপ্রসাদ সর্বাধিকারীর নাম জড়িয়ে আছে।

১৮৮৯ খ্রিস্টাব্দে গঠিত হয় মোহনবাগান ক্লাব। ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে গঠন করা হয় ইন্ডিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন বা আই. এফ. এ. সংস্থা। এই সংস্থা গঠনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন শোভাবাজার ক্লাবের নগেন্দ্রপ্রসাদসর্বাধিকারী।এই ক্লাবের উদ্দোগেই প্রবর্তন করা হয় আই. এফ. এ. শিল্ড ফুটবল। আই. এফ. এ. শিল্ডের সাফল্যে ১৮৯৮ সালে শুরু হয় কলকাতা ফুটবল লীগ।

আধুনিক ফুটবলের সূতিকাগার ইংল্যান্ড। কিন্তু ফুটবলে বাঙালিরা তাদের চেয়ে মোটেও পিছিয়ে ছিল না। ১৯১১ সালে মোহনবাগান ক্লাব ব্রিটিশ দলকে হারিয়ে আই. এফ. এ. শিল্ড জয় করে। এই জয় বাঙালির ফুটবল ইতিহাসে এক যুগান্তকারী ঘটনা। এই বিজয় নিছক ফুটবল মাঠের একটি সাফল্য ছিল না। মোহনবাগান ক্লাবের এই জয় ছিল ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে বাঙালির নৈতিক জয়। এই জয় ভারতীয় জাতিয়তাবাদী আন্দোলনকে উজ্জীবিত করেছিল।


২. কলকাতায় বাঙালির প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা প্রথম স্বদেশী সার্কাসের নাম লেখ।সার্কাসে বাঙালির অবদানের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

প্রশ্নের মান ১+৪ 
উচ্চ মাধ্যমিক ২০১৬

কলকাতায় বাঙালির প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা প্রথম স্বদেশী সার্কাসের নাম’ন্যাশনাল সার্কাস’ (১৮৮৩), যার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন নবগোপাল মিত্র।

হিন্দু মেলার প্রধান কর্ণধার নবগোপাল মিত্র বাংলায় সার্কাসের সূচনা করেছিলেন। তাঁর নিরলস প্রচেষ্টায় গঠিত হয় ‘ন্যাশনাল সার্কাস।কিন্তু তাঁর এই উদ্দোগ বেশি দিন চলে নি। এরপরই গঠিত হয় ‘গ্রেট ইন্ডিয়ান সার্কাস’। খুব অল্প দিনে জনপ্রিয় হলেও এই সার্কাসটিও বেশি দিন চলে নি।

নবগোপাল মিত্রের ‘ন্যাশনালসার্কাস’ এবং ‘গ্রেটইন্ডিয়ানসার্কাস’- র জিনিসপত্র কিনে ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ গড়ে তোলেন প্রিয়নাথ বসু। তিনি প্রথমে বাংলার বাইরে এবং বহু পরে কলকাতায় সার্কাসের খেলা দেখাতে শুরু করেন। তাঁর সার্কাসের খ্যাতি সারা ভারতে ছড়িয়ে পড়ে। তিনি প্রফেসর বোস নামে পরিচিতি লাভ করেন।

 বাংলার  সুশীলাসুন্দরী প্রথম নারী যিনি বাঘের খাঁচায় ঢুকে নির্ভয়ে বাঘের খেলা দেখিয়েছেন।তিনি ছাড়াও মৃন্ময়ী নামে আর একজন নারী বাঘের খেলা দেখাতেন। তিনি হাতির পিঠে চেপেও নানারকমের খেলা দেখাতেন। জিমন্যাস্টিকসের খেলা দেখাতেন সুশীলাসুন্দরীর বোন কুমুদিনী। সুশীলাসুন্দরী ‘ফরচুন’নামের একটি বাঘের খেলা দেখাতে গিয়ে বাঘের থাবার আঘাতে মারাত্মক ভাবে জখম হন।

বাঙালি হিসেবে প্রিয়নাথ বসুই প্রথম জাগলিং অ্যাক্ট, পিরামিড অ্যাক্ট,প্যারালাল বার প্রভৃতি ক্রীড়া নৈপুণ্য অর্জন করেন। তিনি তাঁর বিচিত্র ভ্রমণ অভিজ্ঞতা ও সার্কাসের কাহিনী নিয়ে ১৩০৯ বঙ্গাব্দে ‘প্রফেসর বোসের অপূর্ব ভ্রমণ বৃত্তান্ত’নামে একটি বই লেখেন। এছাড়াও মণিলাল বসু, সুরেশচন্দ্র বিশ্বাস, শ্যামাকান্ত বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ বাঙালি সার্কাস চর্চায় বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেছেন।


৩. আমাদের মহাকাব্যে ‘কুস্তি’কী নামে পরিচিত ছিল ? সংক্ষেপে বাঙালির কুস্তি চর্চার পরিচয় দাও।

প্রশ্নের মান ১+৪
উচ্চ মাধ্যমিক ২০১৮, ২০২০

আমাদের মহাকাব্যে ‘কুস্তি’  মল্লক্রীড়া বা মল্লযুদ্ধ নামেপরিচিত ছিল।

কুস্তি একটি প্রাচীন খেলা। বাঙালি সমাজে এই খেলা চলে আসছে সুদূর অতীত থেকে। তবে ব্রিটিশ শাসনের শেষ পর্বে বাংলার বিপ্লবী দল তাদের শরীরচর্চার অন্যতম মাধ্যম হিসেবে নতুন করে এই খেলার অনুশীলন শুরু করেন। দেশাত্মবোধ কে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা ‘অনুশীলন সমিতি’ – তে শরীরচর্চা এবং আত্মরক্ষার প্রয়োজনে কুস্তির আখড়া তৈরি হয়। জোড়াসাঁকো ঠাকুর বাড়িতেও নিয়মিত কুস্তি চর্চার প্রচলন ছিল।কোচবিহারের মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ণ এবং ত্রিপুরার মহারাজাও এই বিষয়ে উৎসাহী ছিলেন।

ভারতীয় কুস্তিকে বিশ্বের দরবারে সম্মানের সঙ্গে তুলে ধরা তথা বিংশ শতাব্দীর কুড়ি ও ত্রিশের দশকে মধ্যবিত্ত বাঙালি হিন্দু সমাজের মধ্যে এই খেলাকে জনপ্রিয় করার প্রধান দাবিদার যতীন্দ্রচরণ গুহ ওরফে গোবর গুহ। তাঁর পিতামহ অম্বিকাচরণ গুহ বা অম্বুবাবু ছিলেন বাংলায় আখড়া সংস্কৃতি প্রচলনের পথিকৃৎ। গোবর গুহই ১৯২১ সালে প্রথম এশীয় ব্যক্তি হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত বিশ্ব লাইট হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়নশিপ জেতেন। তিনি ভারতীয় কুস্তির রীতিতে ধোঁকা, টিব্বি, গাধানেট, টাং, পাট, কুল্লা ইত্যাদি নতুন প্যাঁচের উদ্ভাবন করেন। তাঁর সর্বাধিক প্রচলিত পদ্ধতি হল রদ্দা।

বাঙালির কুস্তির ইতিহাসে আর একজন বিখ্যাত কুস্তিগীরফণীন্দ্রকৃষ্ণ গুপ্ত। ১৯২৩ – ২৪ সালে কলকাতার এক প্রদর্শনীতে যে নিখিল ভারত কুস্তি প্রতিযোগিতা হয়, তাতে ফণীন্দ্রকৃষ্ণ ও মুর্শিদাবাদের নবাব সাহেব মধ্যস্থ ছিলেন। পরবর্তীতে স্বামী বিবেকানন্দ, রাখালচন্দ্র ঘোষ ও অন্যান্য নব্য বাঙালি যুবকদের প্রচেষ্টায় ধীরে ধীরে কুস্তি বাঙালির নবলব্ধ জাতীয় ভাবের অন্যতম অঙ্গ হয়ে ওঠে।


৪. আন্তর্জাতিক স্তরে সুনাম অর্জন করেছেন, এমন এক জন বাঙালি ক্রীড়াবিদের কৃতিত্বের পরিচয় দাও।

প্রশ্নের মান
উচ্চ মাধ্যমিক ২০১৯

প্রাককথন : –

বাংলা তথা ভারতের একজন স্বনামধন্য ক্রিকেটার সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। ৮ জুলাই ১৯৭২খ্রিস্টাব্দে কলকাতার বেহালায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন।ফুটবল খেলা দিয়ে জীবন শুরু করলেও পরবর্তীকালে ক্রিকেটে বাঁহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে জনপ্রিয়তার শিখরে অবতীর্ণ হন।

ক্রিকেটে অভিষেক : –

১৮৮৯ সালে বাংলার হয়ে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে তাঁর হাতে খড়ি হয়। তারপর নানান উত্থান – পতনেরমধ্য দিয়ে অদম্য লড়াকু মানসিকতায় ক্রিকেটের অঙ্গনে একের পর এক খ্যাতি অর্জন করেন।

প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে অবদান : –

সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ২৫৪ টি ম্যাচ খেলেন। ৪৪.১৮ গড়ে তিনি ১৫৬৮৭ রান করেন। ৩৩ টি শতরান এবং ৮৯ টি অর্ধশত রানে সাজানো ছিল তার প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট ইতিহাস।বোলার হিসেবেও তিনি ১৬৭ টি উইকেট সংগ্রহ করেন। প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে তার সর্বোচ্চ রান ২৩৯।

একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবদান : –

একদিনের ক্রিকেটে বিশেষ খ্যাতি সম্পন্ন ক্রিকেটার ছিলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি সর্বমোট ৩১১ টি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে ১১৩৬৩ রান সংগ্রহ করেন।৪১.০২ গড়ে, ২২ টি শতরান ও ৭২ টি অর্ধশত রানে সাজানো রয়েছে তার এক দিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ার। এছাড়া তিনি বোলার হিসেবে ১০০ টি উইকেট সংগ্রহ করেন।একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তার সর্বোচ্চ রান ১৮৩।

টেস্ট ক্রিকেটে অবদান : –

আন্তর্জাতিক টেস্ট ক্রিকেটেও তিনি যথেষ্ট কৃতিত্বের পরিচয় দেন। ১১৩ টি ম্যাচে ৪২.১৭ গড়ে, ১৬ টি শতরান ও ৩৫ টি অর্ধশত রানে সাজানো তার টেস্ট ক্যারিয়ার। টেস্ট ক্রিকেটে তিনি সর্বমোট ৭২১২ রান সংগ্রহ করেন। তাছাড়া বোলার হিসেবেও তিনি ৩২  টি উইকেট লাভ করেন। টেস্ট ক্রিকেটে তার সর্বোচ্চ রান ২৩৯।

অধিনায়ক হিসেবে অবদান : –

সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় অদ্যাবধি ভারতের সফলতম টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে বিবেচিত হন। তার অধিনায়কত্বে ভারত ৪৯ টি টেস্ট ম্যাচের মধ্যে ২১ টি ম্যাচে জয়লাভ করে। ২০০৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে তার নেতৃত্বেই ভারত ফাইনালে পৌঁছে যায়।

স্বীকৃতি ও মূল্যায়ন : –

সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় কেবলমাত্র একজন আগ্রাসী মনোভাবাপন্ন অধিনায়কই ছিলেন না, তার অধীনে যে সকল তরুণ ক্রিকেটাররা খেলতেন তাদের ক্যারিয়ারের উন্নতিকল্পেও তিনি প্রভূত সহায়তা করেন। ভারতীয় ক্রিকেটের দুঃসময়ে তিনি ভারতীয় দলের হাল ধরে ভারতবর্ষকে বিশ্বের ক্রিকেট মানচিত্রে অন্যতম সেরা আসনে বসান। তিনি ‘দাদা’, ‘মহারাজ’, ‘বেঙ্গল টাইগার’প্রভৃতি উপাধি লাভ করেন। ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দে তিনি ভারত সরকার প্রদত্ত অর্জুন পুরস্কার এবং ২০০৪ খ্রিস্টাব্দে পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত হন।


৫. রামায়ণে বর্ণিত কাহিনী অনুসারে দাবা খেলার স্রষ্টা কে ? এই খেলায় বাঙালির সাফল্যের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

প্রশ্নের মান ১+৪
উচ্চ মাধ্যমিক

আমাদের সুপ্রাচীন মহাকাব্য রামায়ণে বর্ণিত কাহিনী অনুসরণে বলা যায়, রাবণের স্ত্রী মন্দোদরীই দাবা খেলার স্রষ্টা।

বাংলায় দাবা খেলার সূচনা ১৮৫০ খ্রিস্টাব্দে জন ককরেন – এর উদ্দোগেক্যালকাটা চেস ক্লাব গঠনের মধ্য দিয়ে। এটি ভারতবর্ষের প্রাচীনতম দাবা খেলার ক্লাব। ১৮৪৮ – ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বিখ্যাত দাবাড়ু মহেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় এই ক্লাবে নিয়মিত খেলতেন। ১৯৩০ সালে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন রুশ দাবাড়ু আলেখাইনের কলকাতার খেলায় অংশগ্রহণ দাবা নিয়ে বাঙালির উদ্দীপনা তৈরিতে সাহায্য করে।

স্বাধীনতার পর ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে ওয়েস্ট বেঙ্গল চেস অ্যাসোসিয়েশন গড়ে ওঠে। রাজ্যে দাবার শ্রীবৃদ্ধি ঘটানোই ছিল এর উদ্দেশ্য। ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে অনুষ্ঠিত রাজ্য দাবা চ্যাম্পিয়নশীপে বিজয়ী হন প্রাণকৃষ্ণ কুণ্ডু। ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে দিব্যেন্দু বড়ুয়া আমাদের রাজ্য থেকে প্রথম গ্ৰ্যান্ডমাস্টার হন।তিনবার জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হয়ে তিনি অর্জুন পুরস্কারে সম্মানিত হন।

মাত্র উনিশ বছর বয়সে গ্ৰ্যান্ডমাস্টার হয়ে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন সূর্যশেখর গাঙ্গুলী। ২০০৩ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত টানা ছয়বার জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হয়ে জাতীয় রেকর্ড গড়েন তিনি। অর্জুন পুরস্কারের পাশাপাশি তিনি এশীয় চ্যাম্পিয়নশিপে বিজয়ী হন। বিশ্বনাথ আনন্দের সহযোগী হিসেবে ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতায় তিনি কাজ করেছেন।

বাংলা থেকে আরও যারা গ্ৰ্যান্ডমাস্টার হয়েছেন তাদের মধ্যে সন্দীপন চন্দ, নীলোৎপল দাস, দীপ সেনগুপ্ত, সপ্তর্ষি রায়চৌধুরী, অতনু লাহিড়ী, শুভ্রজিৎ সাহা, রক্তিম বন্দ্যোপাধ্যায়, সোমক পালিত, নিশা মোহতা প্রমুখ বিশেষ উল্লেখযোগ্য।

Leave a Comment