লৌকিক সাহিত্যের নানা দিক একাদশ শ্রেণী বাঙ্গালীর ভাষা ও সংস্কৃতি (প্রথম পর্ব পঞ্চম অধ্যায়) MCQ Question Answer
লৌকিক সাহিত্যের নানা দিক একাদশ শ্রেণী বাঙ্গালীর ভাষা ও সংস্কৃতি Mcq Question Answer
১। লোকসাহিত্য হল –
(ক) লোক দ্বারা সৃষ্ট সাহিত্য
(খ) লোকসাহিত্য
(গ) আদিবাসীদের সাহিত্য
(ঘ) কোনোটাই নয়
ক
২। লোকসাহিত্যের সবচেয়ে বড়ো বিশেষত্ব হল –
(ক) লিখিত রূপ
(খ) অলিখিত রূপ
(গ) উচ্চতর রূপ
(ঘ) মানবিক রূপ
খ
৩। লোকসাহিত্যের রচয়িতাগণ সাধারণত কোন কাব্যগত প্রসাধন কলার রীতি পদ্ধতি মেনে চলতে বাধ্য নন –
(ক) ছন্দ-অলংকার
(খ) পাঠ্যশৈলী
(গ) অনুপ্রাস-যমক
(ঘ) কোনোটাই নয়
ক
৪। লোকসাহিত্যের সিদ্ধরস হল –
(ক) আদি রস
(খ) মধুর রস
(গ) শান্ত রস
(ঘ) উদ্ধট রস
ঘ
৫। লোকসাহিত্যের কোন ক্ষমতা অসাধারণ?
(ক) সঞ্চরণ
(খ) স্থায়ী
(গ) লিখিত
(ঘ) কোনোটাই নয়
ক
৬। লোকসাহিত্যের কিছু উপকরণ সংগৃহীত ও গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় কত সালে?
(ক) ১৮৩০ খ্রিস্টাব্দ
(খ) ১৮৩১ খ্রিস্টাব্দ
(গ) ১৮৩২ খ্রিস্টাব্দ
(ঘ) ১৮৩৩ খ্রিস্টাব্দ
গ
৭। ১৮৩২ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত লোকসাহিত্য গ্রন্থটির সংগ্রাহক ছিলেন –
(ক) পাদ্রী লঙ
(খ) রেভারেন্ড উইলিয়ম মর্টন
(গ) জন লঙ
(ঘ) এঁদের কেউ নন
খ
৮। রেভারেন্ড উইলিয়ম মর্টন -এর প্রবাদ সংগ্রহের গ্রন্থটির নাম ছিল –
(ক) দৃষ্টান্ত বাক্য সংগ্রহ
(খ) দৃষ্টান্ত সংগ্রহ
(গ) বাক্য সংগ্রহ
(ঘ) প্রবাদ
ক
৯। রেভারেন্ড জেমস্ ল দু-হাজার প্রবাদ সংগৃহীত গ্রন্থপ্রকাশ করেন কত সালে?
(ক) ১৮৬৬ খ্রিস্টাব্দে
(খ) ১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দে
(গ) ১৮৬৮ খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) ১৮৬৯ খ্রিস্টাব্দে
গ
১০। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘লোকসাহিত্য’ গ্রন্থটির প্রকাশকাল হল –
(ক) ১৩১৪ বঙ্গাব্দ
(খ) ১৩১৫ বঙ্গাব্দ
(গ) ১৩১৬ বঙ্গাব্দ
(ঘ) ১৩১৭ বঙ্গাব্দ
ক
১১। রবীন্দ্রনাথের প্রথম লোকসাহিত্য সমালোচনামূলক প্রবন্ধের নাম হল –
(ক) ছড়া
(খ) ছেলেভুলানো ছড়া
(গ) কবিসংগীত
(ঘ) কবিগান
খ
১২। রবীন্দ্রনাথ ‘ছেলেভুলানো ছড়া’ প্রবন্ধটি লেখেন কত সালে ?
(ক) ১৩০১ বঙ্গাব্দে
(খ) ১৩০০ বঙ্গাব্দে
(গ) ১৩০২ বঙ্গাব্দে
(ঘ) ১৩০৩ বঙ্গাব্দে
ক
১৩। রবীন্দ্রনাথের বাংলা লোকসাহিত্য চর্চার সূত্রপাত কোন পত্রিকায় ?
(ক) পরিচয়
(খ) সবুজপত্র
(গ) ভারতী
(ঘ) সাধনা
ঘ
১৪। ‘ভাঁজো’ পূজা উপলক্ষ্যে প্রচলিত ছড়া কোন প্রদেশে প্রচলিত?
(ক) বাঁকুড়া
(খ) মেদিনীপুর
(গ) বর্ধমান
(ঘ) চব্বিশ পরগনা
গ
১৫। প্রথম বাংলা ছড়ার সংকলকের নাম কী?
(ক) রবীন্দ্রনাথ
(খ) আশুতোষ মুখোপাধ্যায়
(গ) বসস্তরখান রায়
(ঘ) লাল রায়
খ
১৬। আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের রচিত ছড়ার গ্রন্থটির নাম হল –
(ক) ছেলেভুলানো ছড়া
(খ) খুকুমনির ছড়া
(গ) ছড়া
(ঘ) পল্লীসংগীত
ক
১৭। আগাডোম বাগাডোম ঘোড়াডোম সাজে’, ছড়াটির সংগ্রহীতা হলেন –
(ক) আশুতোষ ভট্টাচার্য
(খ) কুঞ্জলাল রায়
(গ) বসন্তরঞ্জন রায়
(ঘ) অম্বিকাচরণ গুপ্ত
ঠ
১৮। ‘ঘুম পাড়ানি মাসী পিসি ঘুম দিয়ে যেও’, ছড়াটির সংগ্রহীতা হলেন –
(ক) অম্বিকাচরণ গুপ্ত
(খ) বসন্তরঞ্জন রায়
(গ) আশুতোষ ভট্টাচার্য
(ঘ) কুঞ্জলাল রায়
ক
১৯। আগডুম বাগডুম ঘোড়াডুম সাজে, ছড়াটির সংগ্রহীতা হলেন –
(ক) অম্বিকাচরণ গুপ্ত
(খ) অবিনাশ দাস
(গ) কুঞ্জলাল রায়
(ঘ) রামেন্দ্রসুন্দর
ক
২০। ‘বিষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদেয় এল বান’, ছড়াটির সংকলক হলেন –
(ক) অবিনাশ দাস
(খ) নিত্যানন্দবিনোদ গোস্বামী
(গ) কুঞ্জলাল রায়
(ঘ) রামেন্দ্রসুন্দর
খ
২১। কত সালে লোকসাহিত্যের কিছু উপকরণ সংগৃহীত হয় এবং গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়?
(ক) ১৮৩০
(খ) ১৮৩২
(গ) ১৮২৯
(ঘ) ১৮৩১
খ
২২। প্রথম বাংলা সংকলকের নাম হল –
(ক) আশুতোষ মুখোপাধ্যায়।
(খ) রবীন্দ্রনাথ
(গ) বসন্ত রায়
(ঘ) সুভাষ ব্যানার্জী
ক
২৩। ছড়া প্রধানত কাদের জন্য রচিত?
(ক) পুরুষদের
(খ) মহিলাদের
(গ) শিশুদের
(ঘ) কারোর জন্য নয়
গ
২৪। বাংলা ধাঁধার প্রথম সংগ্রাহক হলেন –
(ক) মুনশি আবদুল করিম
(খ) বন্দোপাধ্যায়
(গ) রেভারেন্ড লঙ
(ঘ) নবীনচন্দ্র দত্ত
ঘ
২৫। ‘প্রহেলিকা’র সংজ্ঞা প্রথম দিয়েছিলেন –
(ক) ড. তিমিরবরণ চক্রবর্তী
(খ) মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালংকার
(গ) উইলিয়াম কেরি
(ঘ) বিদ্যাসাগর
খ
২৬। ‘প্রহেলিকা’র সংজ্ঞা দিয়েছিলেন কোন গ্রন্থে?
(ক) বত্রিশ সিংহাসনে
(খ) মায়াকাননে
(গ) প্রবোধ চন্দ্রিকায়
(ঘ) কোনোটাই নয়
গ
২৭। ধাঁধা প্রকাশিত হয়েছে এমন একটি পত্রিকা হল –
(ক) হেঁয়ালী রহস্য
(খ) সখা
(গ) হেঁয়ালী
(ঘ) ধাঁধার ছড়া
খ
২৮। ‘সখা’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন –
(ক) শিবনাথ শাস্ত্রী
(খ) প্রমদাচরণ সেন
(গ) নবীনচন্দ্র দত্ত
(ঘ) অনুকূলচন্দ্র গুপ্ত
ক
২৯। ‘সখা’ পত্রিকার প্রকাশকাল ছিল –
(ক) ১৮৮০-১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দ
(খ) ১৮৮১ ১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দ
(গ) ১৮৮৩-১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দ
(ঘ) ১৮৮৪-১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দ
গ
৩০। ‘শ্রীহট্টের পঁই’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রবন্ধের রচয়িতা হলেন –
(ক) দ্বারকানাথ চৌধুরী
(খ) বসন্তকুমার চট্টোপাধ্যায়
(গ) আশুতোষ মিত্র
(ঘ) সুশান্ত হালদার
ক
৩১। “পঁই” শব্দের অর্থ শ্রীহট্টে বোঝায় –
(ক) পুঁই
(খ) মানুষ
(গ) হেঁয়ালী
(ঘ) কোনোটাই নয়
গ
৩২। ‘পশ্চিম সীমান্ত বঙ্গের ধাঁধা’ প্রবন্ধটির রচয়িতা হলেন
(ক) ড. আশুতোষ ভট্টাচার্য
(খ) ড. সুভাষ বন্দ্যোপাধ্যায়
(গ) ভবতারণ দত্ত
(ঘ) সুশীলকুমার ভট্টাচার্য
খ
৩৩। ‘আনারস’ বিষয়ক ধাঁধা কোন জেলা থেকে সংগৃহীত?
(ক) মেদিনীপুর
(খ) বীরভূম
(গ) চব্বিশ পরগনা
(ঘ) হাওড়া
ক
৩৪। সাঁওতালী ভাষায় ধাঁধা বা হেঁয়ালী কোন নামে পরিচিত?
(ক) রহস্য
(খ) ধোঁয়াশা
(গ) কুদুম
(ঘ) অর্ধস্ফুট
গ
৩৫। ‘কোচবিহারের হেঁয়ালী’ প্রবন্ধটির রচয়িতা হলেন –
(ক) আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ
(খ) প্রভাসচন্দ্র ভট্টাচার্য
(গ) রাজকুমার কাব্যভূষণ
(খ) মোক্ষদাচরণ ভট্টাচার্য
খ
৩৬। শ্রীহট্টে হেঁয়ালীকে বলে –
(ক) ছই
(খ) মই
(গ) হেঁই
(ঘ) পঁই
ঘ
৩৭। পশ্চিম সীমান্ত বঙ্গের ধাঁধা প্রবন্ধটির রচয়িতা হলেন –
(ক) সুভাষ বন্দ্যোপাধ্যায়
(খ) ড. আশুতোষ ভট্টাচার্য
(গ) অজিত বেরা
(খ) সুশান্ত হালদার
ক
৩৮। জেতোড় সমাজের ধাঁধাগুলি –
(ক) বড়ো বড়ো
(খ) মাঝারি
(গ) ছোটো ছোটো ও ছন্দোবদ্ধ
(ঘ) বড়ো ও ছন্দবন্ধ
গ
৩৯। জেতোড় সমাজের ধাঁধাগুলি বিশেষ লক্ষণীয় কোন্ ব্যবহারে?
(ক) শ্লেষ
(খ) রূপক ও উপমা
(গ) ব্যঞ্জনা
(ঘ) শ্লেষ ও ব্যঞ্জনা
খ
৪০। জেতোড় সমাজের প্রচলিত ধাঁধায় ভাষার ত্রুটি কারণ –
(ক) জনগোষ্ঠী নিরক্ষর
(খ) জনগোষ্ঠী কর্মব্যস্ত
(গ) জনগোষ্ঠী অলস
(ঘ) জনগোষ্ঠী শিক্ষিত
ক
৪১। ‘এক বুড়ির গায়ে খোস’ – ধাঁধাটি কী বিষয়ক ?
(ক) প্রাণী
(খ) প্রকৃতি
(গ) মানব
(ঘ) বিবিধ
গ
৪২। ‘পাইখ’ কিন্তু হাঁইটে সদা, বলো এবার কী? – ধাঁধাটি কী বিষয়ক ?
(ক) মানব
(খ) প্রকৃতি
(গ) বিবিধ
(ঘ) প্রাণী
ঘ
৪৩। ‘মুই তুই দুই ভাই, আসি আসি আর যাই’ – ধাঁধাটি কী বিষয়ক ?
(ক) প্রাণী
(খ) মানব
(গ) বিবিধ
(ঘ) প্রকৃতি
খ
৪৪। কালো গাইয়ের দুধটি মিঠা/ষোলশো গোপিনীর একটি পিঠা’ – ধাঁধাটি কী বিষয়ক ?
(ক) প্রকৃতি
(খ) প্রাণী
(গ) বিবিধ
(ঘ) মানব
ক
৪৫। জেতোড় সমাজের ধাঁধাগুলির বিশেষত্ব –
(ক) রূপক ব্যবহারে
(খ) উপমা ব্যবহারে
(গ) রূপক ও উপমা ব্যবহারে
(ঘ) কোনোটাই নয়
গ
৪৬। বাংলা প্রবাদ চর্চার সূত্রপাত করেছিলেন –
(ক) উইলিয়াম কেরি
(খ) রেভারেন্ড উইলিয়াম মর্টন
(গ) রবীন্দ্রনাথ
(ঘ) এন্ডার্সন
খ
৪৭। বাংলা প্রবাদ চর্চার ইতিহাসে সর্বপ্রাচীন গ্রন্থটির নাম –
(ক) কবিতা-রত্নাকর
(খ) প্রবাদমালা
(গ) প্রবাদসংগ্রহ
(ঘ) প্রধানতত্ত্ব
ক
৪৮। ‘Bengali Proverb’ গ্রন্থটির প্রকাশক কে?
(ক) উইলিয়াম মর্টন
(খ) জেমস লঙ্
(গ) মার্শম্যান
(ঘ) কেউই নন
খ
৪৯। ‘প্রবাদমালা’ গ্রন্থটির প্রণেতা হলেন –
(ক) দীনেন্দ্র রায়
(খ) মার্শম্যান
(গ) রেভারেন্ড কে. কে. জি সরকার
(ঘ) রেভারেন্ড লঙ্
ঘ
৫০। ‘প্রবাদমালা’ গ্রন্থটি প্রকাশিত হয় –
(ক) ১৮৬৮ খ্রিস্টাব্দ
(খ) ১৮৬৯ খ্রিস্টাব্দ
(গ) ১৮৬৬ খ্রিস্টাব্দ
(ঘ) ১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দ
ক
৫১। ‘প্রবাদসংগ্রহ’ গ্রন্থটির সংগ্রাহক হলেন –
(ক) বলেন্দ্রনাথ ঠাকুর
(খ) নীলকণ্ঠ মুখোপাধ্যায়
(গ) জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর
(ঘ) কানাইলাল ঘোষাল
ঘ
৫২। বাংলা প্রবাদ সংকলনে একটি উল্লেখযোগ্য পত্রিকা হল –
(ক) বামাবোধিনী
(খ) পরিচয়
(গ) সবুজপত্র
(ঘ) বঙ্গদর্শন
ক
৫৩। ‘ভারতচন্দ্রের কবিতায় প্রবচন’ শীর্ষক প্রবন্ধটির রচয়িতা ছিলেন –
(ক) ড. সুকুমার সেন
(খ) বিধুভূষণ শীল
(গ) নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য
(ঘ) হরিহর শেঠ
গ
৫৪। “প্রবাদ মানে সারগর্ভ সদুক্তি’ – কার উক্তি?
(ক) ড. আশুতোষ ভট্টাচার্য
(খ) সুকুমার সেন।
(গ) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
(ঘ) সত্যরঞ্জন সেন
খ
৫৫। বাংলা প্রবাদের আলোচনায় একটি স্মরণীয় নাম হল –
(ক) সুশীলকুমার দে
(খ) তারাশংকর বন্দ্যোপাধ্যায়
(গ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
(ঘ) রামমোহন রায়
ক
৫৬। সুশীলকুমার দে কোন পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রবাদের আলোচনা করেছেন ?
(ক) পরিচয়
(খ) সবুজপত্র
(গ) শনিবারের চিঠি
(ঘ) বঙ্গদর্শন
গ
৫৭। সাপও — লাঠিও — না।
(ক) মরল, ভাঙল
(খ) গেল, ভাঙল
(গ) গেল, ভেঙে
(ঘ) যাবে, ভাঙবে
ক
৫৮। যা নেই — তা নেই — ।
(ক) বাংলায়, ভারতে
(খ) ভারতে, বাংলায়
(গ) ভারতে, ভারতে
(ঘ) বঙ্গে, ভঙ্গে
গ
৫৯। নাই মামার চেয়ে — মামা ভালো।
(ক) অন্ধ
(খ) সোনা
(গ) বোকা
(ঘ) কানা
ঘ
৬০। প্রবাদের প্রধান উপজীব্য হল –
(ক) পুরুষ
(খ) সমাজ
(গ) ধর্ম
(ঘ) নারী
ঘ
৬১। ঢেঁকি স্বর্গে গিয়েও কি ভানে?
(ক) চাল
(খ) ধান
(গ) কল
(ঘ) কোনোটাই নয়
খ
৬২। বাংলায় এখনও পর্যন্ত প্রায় কত হাজার প্রবাদ সংগৃহীত হয়েছে?
(ক) দশ
(খ) এগারো
(গ) বারো
(ঘ) তেরো
ঘ
৬৩। “চিড়ে বল বুড়ি বল ভাতের বাড়া নাই/পিসি বল মাসি বল — বাড়া নাই।”
(ক) বাপের
(খ) মায়ের
(গ) দাঁতের
(ঘ) সোনার
খ
৬৪। বাংলা প্রবাদের আলোচনায় একটি স্মরণীয় নাম হল –
(ক) রবীন্দ্রনাথ
(খ) সুশীল কুমার দে
(গ) আশুতোষ ভট্টাচার্য
(ঘ) কোনোটাই নয়
খ
৬৫। প্রবাদের বিষয়বস্তু মূলত –
(ক) মানুষ
(খ) নারী
(গ) লোকচরিত্র
(ঘ) দেব-দেবী
গ
৬৬। কৃষি সংক্রান্ত প্রবাদকে বলে –
(ক) দেবতার বচন
(খ) দেবীর বচন
(গ) খনার বচন
(ঘ) পুরুষের বচন
গ
৬৭। বাংলা প্রবাদের ক্ষেত্র হল –
(ক) মানুষ
(খ) গার্হস্থ্যজীবন
(গ) নার-নারী
(ঘ) সমাজ
খ
৬৮। কোন প্রবাদগুলির কেবল বাচ্যার্থ পাওয়া যায়?
(ক) কৃষি
(খ) জলবায়ু
(গ) স্বাস্থ্য
(ঘ) কৃষি, জলবায়ু ও স্বাস্থ্য
ঘ
৬৯। বাংলায় সংগৃহীত প্রাচীনতম লোককথা কোন খ্রিস্টাব্দের পূর্ববর্তী কালের?
(ক) ১৭৮৪ খ্রিস্টাব্দ
(খ) ১৭৮৩ খ্রিস্টাব্দ
(গ) ১৭৮৫ খ্রিস্টাব্দ
(ঘ) ১৭৮৬ খ্রিস্টাব্দ
গ
৭০। বাংলায় প্রথম বাংলা লোককথার প্রকাশক হলেন –
(ক) উইলিয়াম কেরি
(খ) মৃত্যুপ্রয় বিদ্যালংকার
(গ) মলয় বসু
(ঘ) রবীন্দ্রনাথ
ক
৭১। ‘ঠাকুরমার ঝুলি’ গল্পের সংকলক হলেন –
(ক) সুকুমার সেন
(খ) দীনেশচন্দ্র
(গ) দক্ষিণারঞ্জন
(ঘ) রক্ষিমচন্দ্র
গ
৭২। ‘ছেলে ভুলানো গল্পের তরঙ্গ’ গ্রন্থটির সংকলক হলেন –
(ক) ড. সুকুমার সেন
(খ) ড. আশুতোষ ভট্টাচার্য
(গ) অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(ঘ) গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর
খ
৭৩। ‘উপকথা’র পুস্তক সংকলয়িতাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য নাম হল –
(ক) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
(খ) জ্ঞানেন্দ্রশশী গুপ্ত
(গ) সুশীলবালা
(ঘ) এঁরা কেউ নন
খ
৭৪। ‘টুনটুনির বই’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
(ক) দক্ষিণারঞ্জন
(খ) রবীন্দ্রনাথ
(গ) অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(ঘ) উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী
ঘ
৭৫। রূপকথার গল্পের চরিত্রগুলি হয় –
(ক) বাস্তব
(খ) অতিপ্রাকৃত
(গ) প্রাকৃত
(ঘ) পশুসম্বন্ধীয়
খ
৭৬। রূপকথার কাহিনিগুলি হল –
(ক) ছোটো
(খ) বড়ো
(গ) খুব ছোটো
(ঘ) বেশ বড়ো
ঘ
৭৭। ‘কেরীর ইতিহাসমালা’ গ্রন্থটি ইতিহাস গ্রন্থ নয় বরং এটি –
(ক) ব্যাখ্যা
(খ) গল্পসংকলন
(গ) টীকা
(ঘ) কথোপকথন
খ
৭৮। ‘রাক্ষস-খোক্ষস’ গ্রন্থটি সংকলন করেছিলেন –
(ক) ড. আশুতোষ ভট্টাচার্য
(খ) অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(গ) সুকুমার সেন
(ঘ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ক
৭৯। ‘রাক্ষস-খোক্ষস’ গ্রন্থটির প্রকাশকাল হল –
(ক) ১৩০৪ বঙ্গাব্দ
(খ) ১৩০৫ বঙ্গাব্দ
(গ) ১৩০৬ বঙ্গাব্দ
(ঘ) ১৩০৭ বঙ্গাব্দ
ক
৮০। ‘ঠাকুরমার ঝুলি’ গ্রন্থটির প্রকাশকাল হল –
(ক) ১৩১৪ বঙ্গাব্দ
(খ) ১৩১৩ ব্যাপ
(গ) ১৩১২ বঙ্গাব্দ
(ঘ) ১৩১১ বঙ্গাব্দ
ক
৮১। বাংলা লোককাহিনি কোথা থেকে গ্রহণ করা হয়েছে?
(ক) বেদ
(খ) পুরাণ
(গ) জাতক কাহিনি
(ঘ) কোনোটাই নয়
গ
৮২। ‘ঠাকুরদাদার রূপকথা’ গ্রন্থটির লেখক হলেন –
(ক) দক্ষিণারান
(খ) কালীমোহন ভট্টাচার্য
(গ) রবীন্দ্রনাথ
(ঘ) আশুতোষ ভট্টাচার্য
খ
৮৩। ‘ইতিহাসমালা’ গ্রন্থে কিসের গল্প রয়েছে?
(ক) পঞ্চতন্ত্রের
(গ) মহাভারতের
(খ) রামায়ণের
(ঘ) বেদের
ক